April 19, 2025, 6:43 am

বিজ্ঞপ্তি :::
Welcome To Our Website...
শিরোনাম ::
সিলেটে বাংলানিউজইউএসডটকমের বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন কুলাউড়াপৌর শ্রমিক দলের ইফতার মাহফিল ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী তিন পরিবার পেল তারেক রহমানের ঈদ উপহার ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের দায়িত্ব পেলেন অধ্যাপক ফেরদৌসী সুলতানা দক্ষিণ সুরমায় আইন-শৃংখলা কমিটির সভা সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে ইদানিং আমাদের সমাজে নানামুখী অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে — ইউএনও ঊর্মি রায় অপরাধ দমনে শ্রেষ্ঠ হলেন সিলেটের বন্দর পুলিশ ফাঁড়ির আইসি মো: ইবাদুল্লাহ বালাগঞ্জে ধান চুরিতে বাঁধা দেয়ার হামলা, থানায় মামলা সিলেট -রাজশাহী কালেকশনে কোটি কোটি টাকার হেরোইন ব্যবসা মাল বহন করছে নারীরা সিলেটে সাবেক এমপি মানিকের পিএস এর ভাই রজব আলী গ্রেফতার সিলেটবাসী পেল মেট্রোপলিটন কারাগার
এরশাদকে স্বৈরাচার বলেন, প্রকৃত পক্ষে তারা উন্মাদ, জ্ঞানপাপী।

এরশাদকে স্বৈরাচার বলেন, প্রকৃত পক্ষে তারা উন্মাদ, জ্ঞানপাপী।

জাতীয় পার্টির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি বলেছেন, যারা এরশাদকে নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে তাদেরকে জণগণ ছুড়ে ফেলে দেবে। আর যে সকল তথাকথিত বুদ্ধিজীবী আর সাংবাদিক

 

বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে সংবিধান সংরক্ষণ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

 

জাপার এ প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, এরশাদ হলেন গণতন্ত্রের অগ্রনায়ক। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদের হাত ধরেই এদেশে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে। তাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়াদীর পর বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মানসপুত্র হলেন এরশাদ।
আলোচনা সভায় বাবলা আরো বলেন, আওয়ামী লীগ এরশাদের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। বিএনপিও একাধিবার এরশাদের সমর্থনে ক্ষমতায় আসতে চেয়েছে। অথচ তারা এরশাদকে স্বৈরাচার বলে। তাদের উচিত এরশাদ ও সাধারণ জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়া। যারা এরশাদকে স্বৈরাচার বলেন, তারা তেলবাজ বুদ্ধিজীবী। জনগণের কাছে তাদের দুই পয়াসার মূল্য নেই। তাই ওইসব বুদ্ধিজীবী আর সাংবাদিকরা এরশাদকে নিয়ে কী লিখলো আর কী বললো, তাতে জাতীয় পার্টির কিছু যায় আসে না। জাতীয় পার্টি এবং এরশাদ এদেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে।

 

ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় পার্টির সভাপতি এস এম ফয়সল চিশতির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, সুনীল শুভ রায়, এসএম মান্নান, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, উপদেস্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন রাজু, জহিরুল ইসলাম জহির, আরিফুর রহমান খান, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, ইয়াহিয়া চৌধুরী এমপি, জহিরুল আলম রুবেল, শেখ আলমগীর হোসেন, ফকরুল আহসান শাহাজাদা, বেলাল হোসেন, সৈয়দ ইফতেখার আহসান, মিজানুর রহমান মিরু, এমএ রাজ্জাক খান, মোস্তফা কামাল, কাজী আবুল খায়ের, সুজন দে প্রমুখ।

 

সভা পরিচালনা করেন জাপার দফতর সম্পাদক সুলতান মাহমুদ।

 

সভায় সাহিদুর রহমান টেপা বলেন, এরশাদ-বিরোধী আন্দোলনে ডা. মিলনকে কে বা কারা হত্যা করে আন্দোলনকে উত্তপ্ত করেছিলো। এরশাদ রক্তাক্ত রাজপথ চাননি বলেই সেদিন ক্ষমতা হস্তান্তর করেছিলেন। অথচ নব্বই পরবর্তী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে শত শত মানুষ প্রাণ দিলেও ক্ষমতাসীনদের কিছু আসে যায় না। কারণ তাদের কাছে জনগণের রক্তের চেয়ে ক্ষমতা অনেক বড়।


Comments are closed.




© All rights reserved © sylheteralo24.com
sylheteralo24.com