ছাদেকুল ইসলাম রুবেল ,গাইবান্ধা : বন্যার পানির চাপে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, সাঘাটা ও পলাশবাড়ী উপজেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাঁচ স্থান ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের হাতিয়াদহ পয়েন্টে প্রায় ৪০ ফিট অংশ ভেঙে ২৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুরে কাঁচা রাস্তা ধসে উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে পাঁচ গ্রামের মানুষের।
সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী ইউনিয়নের দুটি বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বিকেল ৩টার দিকে ভরতখালী ইউনিয়নের ভাঙ্গামোড় গ্রামের নীলকুঠি সাংকিভাঙ্গা বাঁধ ও ক্রস বাঁধ পানির চাপে ধসে যায়।
দুপুরে পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুর ইউনিয়নের চেরেঙ্গা বাঁধের ৩০ ফুট ভেঙে যায়। উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের টোংরারদহ এলাকায় করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৬০ ফুট অংশ ধসে যায়। এতে ১৬টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
ঝুঁকিতে রয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ফুলছড়ি উপজেলার সিংড়া-রতনপুর, কাতলামারী ও গাইবান্ধা পৌর শহরের ডেভিট কোম্পানী পাড়াসহ অন্তত ১০টি পয়েন্ট।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহাবুবুর রহমান জানান, ধসে যাওয়া বাঁধ রক্ষা ও ঝঁকিপূর্ণ বাঁধের বিভিন্ন পয়েন্টে ভাঙন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর ৮৫ জন সদস্য কাজ করছেন।তিন উপজেলায় বাঁধে ধস, বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত
ছাদেকুল ইসলাম রুবেল ,গাইবান্ধা ঃ বন্যার পানির চাপে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, সাঘাটা ও পলাশবাড়ী উপজেলায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাঁচ স্থান ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেলে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের হাতিয়াদহ পয়েন্টে প্রায় ৪০ ফিট অংশ ভেঙে ২৫ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের বিশ্বনাথপুরে কাঁচা রাস্তা ধসে উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে পাঁচ গ্রামের মানুষের।
সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী ইউনিয়নের দুটি বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বিকেল ৩টার দিকে ভরতখালী ইউনিয়নের ভাঙ্গামোড় গ্রামের নীলকুঠি সাংকিভাঙ্গা বাঁধ ও ক্রস বাঁধ পানির চাপে ধসে যায়।
দুপুরে পলাশবাড়ী উপজেলার হোসেনপুর ইউনিয়নের চেরেঙ্গা বাঁধের ৩০ ফুট ভেঙে যায়। উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের টোংরারদহ এলাকায় করতোয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৬০ ফুট অংশ ধসে যায়। এতে ১৬টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।
ঝুঁকিতে রয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ফুলছড়ি উপজেলার সিংড়া-রতনপুর, কাতলামারী ও গাইবান্ধা পৌর শহরের ডেভিট কোম্পানী পাড়াসহ অন্তত ১০টি পয়েন্ট।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহাবুবুর রহমান জানান, ধসে যাওয়া বাঁধ রক্ষা ও ঝঁকিপূর্ণ বাঁধের বিভিন্ন পয়েন্টে ভাঙন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর ৮৫ জন সদস্য কাজ করছেন।