January 23, 2025, 11:13 am

বিজ্ঞপ্তি :::
Welcome To Our Website...
শিরোনাম ::
সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের অভিনন্দন আকাশ চৌধুরী সম্পাদিত ‘বিজয় চিরন্তন’বেরিয়েছে ওসমানী হাসপাতালের নার্স আছমা আলহারামাইন থেকে বহিস্কার দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবে ব্যারিষ্টার এম এ সালামের মতবিনিময় সুনামগঞ্জের গামাইরতলা সীমান্তে ভুয়া পুলিশ সহযোগী সহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর খাঁচাতে জনগনের কাছে তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে সঠিক ধারনা দিতে হবে: সিলেটে তথ্য সচিব সিলেটের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে উপ-পরিচালক শামীম “”বিদায় বেলায় ফুলেল শুভেচ্ছা সংবর্ধনা আর ভালোবাসা সিক্ত যিনি সাংবাদিক চঞ্চল মাহমুদ ফুললের সুস্থতা কামনায় দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের দোয়া মাহফিল শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পুরস্কার পেলেন দক্ষ সংগঠক ও অভিনয়শিল্পী কামাল জৈন্তাপুরে বিভিন্ন কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
নন্দীগ্রামে লোকসানের অংক মাথায় নিয়ে কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে

নন্দীগ্রামে লোকসানের অংক মাথায় নিয়ে কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে

জিল্লুর রয়েল, নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার নন্দীগ্রামে লোকসানের অংক মাথায় নিয়ে কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে। কারণ আমন ধানের বাজার মূল্য তুলনামূলক কম থাকায় কৃষকদের এবার লোকসানের অংক গুণতে হয়েছে অনেক। এখনো ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রয় হচ্ছে। কৃষকদের ধানের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেলেও ধানের মূল্য তেমন বৃদ্ধি পায়নি। তবুও কৃষকরা ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদে পিচপা হয়নি। ইতোমধ্যেই নন্দীগ্রাম উপজেলায় ইরি-বোরো ধানের চারা রোপন কাজ শুরু হয়েছে। বগুড়া জেলার নন্দীগ্রাম উপজেলার কৃষকরা ধান উৎপাদনের জন্য পারদর্শি। এ উপজেলার আবাদি জমির উর্বরশক্তি অনেক বেশি রয়েছে। তাই বছরে ৩ বার ধানের চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি রবিশস্যরও চাষাবাদ করা হয়। এ উপজেলাকে শস্যভান্ডার হিসেবে গণ্য করা হয়। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে নন্দীগ্রাম উপজেলায় ১৯ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আবার এরচেয়ে বেশিও হতে পারে। এ উপজেলার কৃষকরা সোনালী স্বপ্ন নিয়ে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করছে। উপজেলার খেংশহর গ্রামের কৃষক কামাল হোসেন জানিয়েছে, আমি ১৫ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ করছি। এরমধ্যে অর্ধেক জমিতে চারা রোপন হয়েছে। গোপালপুর গ্রামের কৃষক জীবন কুমার জানিয়েছে, আমি ২০ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ করি। ইতোমধ্যেই ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছি। বাঁশো গ্রামের কৃষক রুস্তম আলী জানিয়েছে, আমি ১২ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ করি। ইতোমধ্যেই ধানের চারা রোপন কাজ শুরু করেছি। ফসল উৎপাদনের কারিগর হিসেবে খ্যাত উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মশিদুল হক জানিয়েছে, এ উপজেলার কৃষকরা ধান উৎপাদনে অনেকটা পারদর্শি। তাই যথারীতিভাবে ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদ শুরু করেছে। এ মাসের মধ্যেই ইরি-বোরো ধানের চাষাবাদের জমিতে চারা রোপন কাজ সম্পন্ন হবে। এবারো ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলনের লক্ষ্য নিয়ে আমরা মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছি।


Comments are closed.




© All rights reserved © sylheteralo24.com
sylheteralo24.com