দিরাই বালিকা বিদ্যালয়ের মেধাবী এসএসসি পরীক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার মুন্নীর খুনী (স্কুলের নাম হুমায়রা আক্তার মুন্নী) পুলিশ ও র্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে প্রযুক্তি এবং ম্যানুয়েল সকলভাবেই তারা ইয়াহিয়াকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালিয়েছেন। এদিকে, দিরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার এ ঘটনায় শোক ও প্রতিবাদ সভা আহ্বান করেছে।
ড. জয়া সেন গুপ্তা এমপি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্থ করে বলেছেন, ‘তিনি পুলিশ প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ঘটনায় যুক্তদের দ্রুত আইনের আওতায় নেবার অনুরোধ জানিয়েছেন।’
দিরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুল হক মিয়া জানিয়েছেন, এ ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা যৌথভাবে বৃহস্পতিবার প্রতিবাদ ও শোক সমাবেশের কর্মসূচি দিয়েছেন।
বখাটে ইয়াহিয়া সর্দারের বিষয়ে মঙ্গলবার দিরাই পৌর এলাকার একাধিক বাসিন্দা বলেছেন, জামাল সর্দারের ৮ সন্তানের মধ্যে ইয়াহিয়া ছিল ৩য়। বেপরোয়া চলাফেরা ছিল তার। এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করে পড়াশুনা ছেড়ে দিয়ে দিরাই শহরের সেন মার্কেটের জেডি স্পোর্টসে চাকুরি নেয় সে। স্থানীয় লোকজনকে সে এই দোকানের মালিক হিসাবে পরিচয় দিতো। পোশাকে পরিপাটি ছিল সে। এক বছর আগে কাপড়ের দোকানের চাকুরি ছেড়ে বখাটেপনা করেই ঘুরে বেড়াতো। মাঝে-মধ্যে ছাত্রলীগের মিছিলেও দেখা যেতো। খুনের ঘটনার পরপরই সে লাপাত্তা। তার ব্যবহৃত মুঠোফোনগুলো বন্ধ রয়েছে।
দিরাই থানার ওসি মোস্তফা কামাল বলেন,‘ইয়াহিয়াকে গ্রেপ্তারে সবরকম চেষ্টাই অব্যাহত রয়েছে। প্রযুক্তি ও ম্যানুয়েল সবরকম চেষ্টাই হচ্ছে।’
র্যাব-৯’এর সুনামগঞ্জ ক্যাম্প’এর অধিনায়ক লে. কমান্ডার ফয়সল আহমদ বলেন,‘ইয়াহিয়া যতগুলো সিম ব্যবহার করত